উত্তর তারাবুনিয়া ইউনিয়নে বিনা প্রতিদন্ধীতায় নির্বাচিত মহিলা মেম্বার ফজিলত নেছা (লাকী)

উত্তর তারাবুনিয়া ইউনিয়নে ৪, ৫ ও ৬ সংরক্ষিত মহিলা মেম্বার প্রার্থী ফজিলত নেছা (লাকী) বিনা প্রতিদন্ধীতায় নির্বাচিত

আসন্ন ৪র্থ ধাপের ২৬ ডিসেম্বরের নির্বাচনে শরীয়তপুর জেলার ভেদরগঞ্জ উপজেলার সখিপুর থানার উত্তর তারাবুনিয়া ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ৪, ৫ ও ৬ সংরক্ষিত মহিলা মেম্বার প্রার্থী দেলোয়ার হোসেন আসামীর সহধর্মিনী ফজিলত নেছা (লাকী) বিনা প্রতিদন্ধীতায় নির্বাচিত হয়েছেন।

জনগণ তাকে ভালোবাসে বলেই কেউ তার সাথে প্রতিদন্ধীতা করেনি। ফজিলত নেছা (লাকী) এর আগেও সফল মেম্বার ছিলেন। তিনি মেম্বার থাকাকালে ৪, ৫ ও ৬ নং ওয়ার্ডে  ব্যাপক উন্নয়ন অগ্রগতি করেছেন। শিক্ষার মান উন্নয়ন, নারীর ক্ষমতায়ন বিষয়ে বিশেষ ভূমিকা রেখেছেন। তার পাঁচ বছরের মেম্বার থাকা কালে কোন অপরাধ মূলক কাজের সাথে জড়িত হয়েছেন বলে প্রমান পাওয়া যায়নি। তিনি তার ব্যক্তিত্ব দিয়ে সকলের প্রিয় পাত্র হয়ে উঠেছেন বলে এবারের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার আগেই তিনি বিজয় লাভ করেছেন।

শীতে দাম কমলো গ্রী এসির | গ্রী এসির নতুন অফার |

 

তার কোন প্রতিদন্ধী না থাকায় ভেদরগঞ্জ উপজেলা নির্বাচন অফিসার তাকে বিজয়ী বলে ঘোষণা করেন। বিনা প্রতিদন্ধীতায় নির্বাচিত হওয়ায় এলাকাবাসী ব্যাপক আনন্দিত ও উচ্ছাসিত। বিনা প্রতিদন্ধিতায় তিনি নির্বাচিত হওয়ায় উত্তর তারাবুনিয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও তার স্বামী দেলোয়ার হোসেন আসামী ১০ ডিসেম্বর শুক্রবার বাদ জুমু’আ তিনটি ওয়ার্ডে মোট ৩১ টি মসজিদে মিলাদ ও দোয়ার আয়োজন করে মিষ্টি বিতরণ করেন। এছাড়াও তাদের ওয়ার্ড আওতাভুক্ত একটি মন্দিরেও মিষ্টি বিতরণ করেন।

ফজিলত নেছা (লাকী) এক সাক্ষাতকারে বলেন, প্রথমেই আল্লাহ পাকের দরবারে শুকরিয়া আদায় করছি, জনগণ আমাকে যে, কতটা ভালোবাসে সে প্রমান আমি পেয়েছি। আমায় বিনা প্রতিদন্ধীতায় নির্বাচিত করায় আমি সকলের কাছে কৃতজ্ঞ। আমি আরো বেশি ভালো কাজ করার চেষ্টা করবো।

অন্য এক সাক্ষাৎকারে –উত্তর তারাবুনিয়া ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি দেলোয়ার হোসেন আসামী বলেন, এই জয় সাধারণ জনগণকে উৎসর্গ করেন। আধুনিক ওয়ার্ড ৪,  ৫ ও ৬ নং গড়ে তোলা তার লক্ষ্য ।

আপনি আরও পড়তে পারেন